(কাহিনী আমাদের আশে পাশের নিয়ত ঘটনা হলেও চরিত্র গুলো কাল্পনিক)
অনেক কাঁদল মৌরী। এই কান্না কি নিয়তি ছিল তার? ভাবতেই কান্নার বেগ আরও বেড়ে গেল। কাঁদতে কাঁদতে মাকে জড়িয়ে ধরল। মা’তো কাঁদছেই। কাঁদবে না কেন? একই বাসায় ছিল তিন ছেলের সংসার। আজ যে তা ভাঙ্গতে বসেছে। আজ এই বাসা থেকে চলে যাচ্ছে তার বড় ছেলে আসাদ। আলাদা বাসা নিয়ে উঠছে সেখানে। অনেক দিন হল তারা এই বাসাটাতে ভাড়া আছে। অনেক স্মৃতি এই বাসা ঘিরে। বাসাটা বেশ বড়। আজকাল এমন বড় ভাড়ার বাসা খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। বাড়ী ওয়ালা ভদ্রলোকও খুবই অমায়িক। ভাড়াটে হিসাবে তাদেরও সুনাম আছে বাড়ী ওয়ালার কাছে। মা কে ছেড়ে একবার ঘর গুলোর দিকে তাকিয়ে নিলো মৌরী। ডুকরে উঠল। কত ঘটনার সাক্ষী এই বাসা। তার বাবা মারা গেল এই বাসাতে। তারপর কত কষ্ট করে টিকে থাকা। বহু টান পোড়েনের মধ্যেই একে একে সবাই প্রতিষ্ঠিত হল। সামর্থ্য বান হল। মোটামুটি ধুমধাম করেই বিয়ে হল মৌরীর। চলে গেল আরেক সংসারে। বড় ভাইয়ার বিয়েতে সেকি হুল্লোড়! কত আনন্দ! ছোট ভাই বন্ধু বান্ধব মিলে পুরো বাড়ী আলপনা করে ফেলল। প্রেরণার জন্ম। বড় ভাই তার মেয়ে নিয়ে গৃহ প্রবেশ করল। পুরো বাড়ী বেলুনে বেলুনে সাজানো। দরজায় দরজায় শুভ কামনা। মেঝ ভাই হঠাৎ করে তার অফিসের এক কলিগকে বিয়ে করে উপস্থিত। সে কি এক ভয়াবহ কাণ্ড। কিন্তু তার মা সহজেই মেনে নিলো। বড় ভাই তো কোন ভাবেই মেনে নেবে না। কত ঘটনা। সব গুলো দৃশ্য ভেজা চোখে ঝাপসা হয়ে ভেসে উঠছে।
কান্নার ধার একটু কমতেই বিষণ্ণ হয়ে বসে রইল বিছানার রেলিং ধরে। কোন ভাবেই সে মানতে পারছে না। খুঁজে পাচ্ছে না প্রশ্নের জবাব গুলো। সত্যিই কি তার ভাই এর চলে যাওয়া দরকার ছিল? বউ এর কথায় এ ভাবে নাচতে হবে? মায়ের দিকে আর ভাইদের প্রতি তার কোন দায়িত্ব নেই? ছোট ভাই গুলো যদিও সামর্থ্য বান। রোজগার করে। কিন্তু এক সাথে থাকলে তা কি আরও ভালো হতো না? বউ এর আলাদা বাসায় উঠার খোঁড়া যুক্তির পক্ষেই তার যেতে হবে? মায়ের সাথে ভাবীর বনি বনা হচ্ছে না। এটাই কি কারণ? মৌরী ভাবল, তার মা’ই যদি খারাপ হয় সে তো মা। তাকে ফেলে দিতে হবে?
বাসার আসবাব শিফট হয়ে গেছে। বড় ভাইয়ার বউ মিতা একাই ঘর ময় ছুটোছুটি করে আসবাব, তৈজসপত্র ইত্যাদি শিফটিং এর তদারকি করল। সারাটা দিন সে খুব ব্যস্ত। মৌরী ভেবে পায় না যে মেয়ে একটার বেশী দুইটা তরকারী রান্না করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যায় সে বাসা বদল করার এমন ঝক্কি কেমন করে নিলো। আসাদ মনমরা হয়ে বসে আছে। মৌরীর সব ক্ষোভ গিয়ে পড়ল তার ভাই এর উপর। এমন স্ত্রৈণ পুরুষ মানুষ হয়!
বড় ভাই এর মেয়ে প্রেরণা এসে মৌরীর কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ল। প্রেরণাকে বুকে তুলে নিলো মৌরী। মেয়েটা একদম বুকের মাঝে মিশে রইল। দুই বছরও হয়নি মেয়েটার। এখন একা হয়ে যাচ্ছে। দাদী, চাচা, চাচী সবার থেকেই আলাদা। মেয়েটার মনটাই ছোট হয়ে থাকবে। পারবে ও একা থাকতে? সবার সাথেই কোলে কোলে এই টুকুন হয়েছে। বাসার জিনিষ পত্র গুলো সরানো হচ্ছে। প্রেরণার ব্যস্ততাও কম নয়। সে এ ঘর ও ঘর করে বেড়াচ্ছে। এই ব্যাগ থেকে এটা বের করছে তো সেই ব্যাগ থেকে সেটা। তার চাওয়ার সব খেলনাই তার হাতের নাগালে। ফুপুর কোলে পড়ে থাকলে চলে? তাই মৌরীর কোল থেকে নেমে গেল প্রেরণা। আবার কোন একটা ব্যাগ থেকে একটা বডি স্প্রে বের করে নিয়ে হাটা দিল। মৌরী দেখল কিন্তু কিছু বলল না। মিতা দেখলে এখনই মেয়েটাকে দু’ঘা মেরে দিত। মিতা মেয়েটাকে ঠিকঠাক মানুষও করতে পারছে না। অল্পতে অস্থির হয়ে যায়। আল্লাহ জানে মেয়েটার কপালে কি আছে। মিতা কি মেয়েটার কথা একবারও ভাবল না।
সবাই চুপচাপ দুপুরের খাবার খেল। সাধারণ কথা বার্তাই চলল। মিতা সবাইকে এটা ওটা পাতে উঠিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে থাকল। খুব ভোরে উঠে মিতা দু’ একটি পদ রান্না করে রেখেছে আজ। এমনিতে মিতার রান্না খুব একটা ভালো না। কিন্তু আজকের তরকারী গুলো বেশ হয়েছে। মেঝ ভাই এর বউ রিনা বলল, “ভাবী তুমিও বসে যেতে। একবারে খেয়ে উঠতে”। মিতা বলল, “না আমি পরে খাবো। তোমরা খেয়ে নাও”। জোড়া জুড়ি খুনসুটি চলল আর কিছুক্ষণ। সবার খাওয়া হয়ে গেলে মিতা খেতে বসল। চুপচাপ খেয়ে উঠল।
বাসায় একটা নীরবতা ভর করেছে। এমনিতে ভর দুপুর বাইরে তপ্ত রোদ। অস্থির গরম আবহাওয়া। এর মধ্যে কারেন্ট চলে গেছে। আই.পি.এস এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক পাখা গুলো চলছে বলে রক্ষা। মৌরী আর আসাদ মায়ের ঘরে আসল। মৌরী বলল, “মা আমরা যাই”।
: এই গরমের মধ্যে যাইবা। বিকালে যাও।
: মা ঐ বাসায় গিয়ে সব গুছাতে হবে। অনেক কাজ। দেরি হলে আর পারবো না। মা দোয়া করবেন। আমরা যাই।
বাসার অন্য সদস্যরাও মায়ের ঘরে এসে ভিড় করল। আসাদ মাকে সালাম করতে গেল। মা আসাদকে বুকে টেনে নিয়ে, ডুকরে কেঁদে উঠল। “বাপরে! তুই আমগো ফালাইয়া চইলা গেলি, তোর ভাই গুলারে রাইখা চইলা গেলি”। আসাদ বলল, মা আমরা শুধু আলাদা একটা বাসা নিছি। আলাদা তো হই নাই”। মায়ের কান্না আরো বেরে গেল। মৌরি, রিনা এমনকি মিতার চোখ ছল ছল করছে। মিতা রিনা কে বলল, যাই। বলেই ঝরঝর করে কেঁদে ফেলল। রিনা মিতাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকল। বলল, “মিতাপু আমি একা হয়ে গেলাম”। মৌরি বসে আছে খাটে, চোখ বেয়ে দরদর করে পানি পরছে। ভাবছে দুই বউতে এত খোঁচা খুঁচি এখন কিনা বলছে একা হয়ে গেলাম। ন্যাকামি।
আসাদ ভাইয়া চলে গেল। বাসাটা হঠাৎ করেই যেন খালি হয়ে গেল। প্রেরণা নেই। বাসার প্রাণ বুঝি চলে গেছে। এই বাসাটা একটা মৃত খাঁচা হয়ে গেছে যেন। মাকে বুঝিয়ে কিছুটা শান্ত করে বের হয়ে এলো মৌরী। এই বাসা থেকে বন্ধন দিন দিন কেটে যাচ্ছে মনে হচ্ছে। মা বেঁচে আছে বালেই হয়তো কিছুটা টান এখনো অনুভব করে। ছেলেরা এ রকম কেন বুঝতে পারেনা মৌরী। মা বাবার প্রতি টান কি ছেলেদের কম থাকে?
বাসায় এসে যখন পৌঁছল তখন সন্ধ্যা হয়ে গেছে। চাবি দিয়ে দরজা খুলে বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। মৌরীর বর শফিক একটা মাল্টি ন্যাশনালে এইচ.আর ডিপার্টমেন্টে মোটামুটি কর্তা পর্যায়ের কর্মচারী। অফিস থেকে গাড়ী এসে নিয়ে যায় আবার গাড়ী দিয়ে দিয়ে যায়। অফিসের অন্যান্য কাজেও সব সময় অফিসের বরাদ্দ গাড়ী পায়। তাই বলে নিজের জন্য একটা গাড়ী কেনা যাবেনা? কত করে বলল একটা গাড়ী কিনতে। কে শোনে কার কথা। রাস্তায় বেরোবার ঝক্কি তো আর সামলাতে হয় না। মার বাসা থেকে ফিরতে ফিরতে যে কষ্টটা করতে হল তা যদি শফিক বুঝতো। অনেক সি.এন.জি স্কুটারের ড্রাইভারকে অনুনয় বিনয় করে শেষ মেষ একজনকে রাজি করা গেল। কিন্তু রাস্তায় জ্যামে পড়ে ঘেমে নেয়ে যাবার উপক্রম। বাসার সামনে নেমে অতিরিক্ত ভাড়া তো দিতেই হল। এই সব ঝক্কি ঝামেলার জন্য মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে গেল। গাড়ী না কেনার জন্য রাগ গিয়ে পড়ল শফিকের উপর।
মৌরী বাসায় একা তেমন কিছু করার নেই। রান্না করে ফ্রিজে রাখা আছে। নতুন করে কিছু রান্না করতে হবে না। বাথরুমে গিয়ে গোছল করে ড্রয়িং রুমে এসে টি.ভি অন করল। রিমোট দিয়ে এ চ্যানেল ও চ্যানেল ঘুরে বেড়াল কিছুক্ষণ। কয়েকটা চ্যানেলের হিন্দি সিরিয়াল নিয়মিত দেখে মৌরী। বলতে গেলে কোন পর্ব বাদ দেয়না। ঐ সময় গুলোতে টি.ভি এর রিমোট সব সময় তার দখলে। শফিক টি.ভির রিমোট পেলেই কোন না কোন নিউজ চ্যানেল খুলে বসে থাকে। একই ভ্যানর ভ্যানর প্রতিদিন শুনতে থাকে। কি যে মজা পায় আল্লাই জানে। আজকে অবশ্য কোন সিরিয়াল দেখতে ইচ্ছে করছে না। রাত নয়টার মত বাজে। এখনো শফিকের আসার কোন খবর নেই। ফোনও দেয়নি। শফিক এমন কেন? বিয়ের এতদিন হয়ে গেল এখন পর্যন্ত রেসপনসিবিলিটি জিনিষটাই তার মধ্যে তৈরি হল না।
: শোন আমি মার বাসায় এসেছি। আমার আসতে মনে হচ্ছে দেরি হবে। এক কাজ কর তুমি খেয়ে নাও।
: কেন তুমি ওখানে কেন?
: মার হঠাৎ করে প্রেশারটা একটু বেড়েছে। ডাক্তার দেখিয়ে এই মাত্র ফিরলাম। মা খেয়ে যেতে বলছে। খাওয়া দাওয়া করে তারপর রওনা দেব।
: আমাকে একটা ফোন দেয়ার প্রয়োজন মনে করলে না।
: মনে হয়েছিল কাজ তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে। ফিরতে দেরি হবে না। তাছাড়া তুমি তো তোমার ভাই এর বাসায় যাওয়ার কথা।
: তাই বলে কি আমাকে ফোন দেয়া যাবেনা? আমার কি কোন গুরুত্ব আছে তোমার কাছে। তোমার চিন্তা কেবল তোমার ভাই বোন আর তোমার মাকে নিয়ে।
: আহ! কি আশ্চর্য। মার হঠাৎ শরীর খারাপ করেছে। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া দরকার ছিল তাই এলাম। তুমি কি ভ্যজর ভ্যজর জুড়ে দিলে।
: হ্যাঁ। আমি কিছু বললেই তো তা ভ্যাজর ভ্যাজর হয়ে যায়। মার শরীর খারাপ ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে ভাল কথা তাই বলে এত দূর থেকে তোমাকেই যেতে হবে? সব দায়িত্ব কি তোমার? আর কারো কোন দায়িত্ব নেই? কেন তোমার ভাইরা কেউ কি নিয়ে যেতে পারল না? মা বলল ওমনি খাওয়ার জন্য বসে পড়লে? আমি এখানে খেয়ে আছি নাকি না খেয়ে রয়েছি সেই বিষয়ে কোন চিন্তা আছে তোমার।
: মৌরী তুমি বাড়াবাড়ি করছ। আমাকে একটু শান্তিতে থাকতে দেবে তুমি? তোমার পিড়াপিড়িতে একটু শান্তির জন্য আলাদা বাসা নিয়েছি। তাই বলে তাদের প্রয়োজনেও আমি দূরে থাকবো? কি চাও তুমি?
: আমি তোমার শান্তি নষ্ট করি?
: হ্যাঁ কর। এখন দয়া করে ফোনটা রাখ। নয়তো আমি রাখছি। শফিক ফোনটা কেটে দিল।
মায়ের আচল তলে থাকতে থাকতে শফিক কেমন ভেড়া হয়ে গেছে। সারাক্ষণ শুধু ম্যা ম্যা করতে থাকে। তার কপালে শফিকের মত একজন বর কেন জুটল? যে কিনা সব সময় তার ভাই বোন আর মায়ের কথা ভাবতে থাকে, বউ এর কথা মনেই পড়ে না। মৌরী আবার কাঁদতে বসল। আল্লাহ মেয়েদের কপালেই কেন সব দুঃখ লিখে রাখে। মেয়েদের জীবন এমন কেন?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Lutful Bari Panna
ঠিক এমনটাই ঘটে চারপাশে। নিজের বেলায় যা ভাবি অন্যের ক্ষেত্রে উল্টোটা। নিজেদের পরিবারে আশেপাশে এরকমটাই দেখি যেন সব সময়। নিজেকে ছাড়িয়ে গিয়ে চিন্তা করার মানুষ খুব কমই থাকে। দারুণ লাগল, সাইফাইয়ের বাইরেও আপনার গল্পের হাতটি দেখে। আর সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকের একটা হাত আপনার। সহজেই কাছে টেনে নেয়।
সূর্য
আমিতো ভেবেই নিয়েছিলাম "হাবিব" সাই ফাই ছাড়া কিছু লিখতেই পারে না [:-)] আমার ভাবনাটার জবাব এভাবে দিতে হবে [:-)] এদেশের (মনে হয় এটা পুরো বিশ্বের কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) একটা চিরায়ত সমস্যা নিয়ে খুব সুন্দর করে লিখেছ। ": আমাকে একটা ফোন দেয়ার প্রয়োজন মনে করলে না" এখানে ভেবেছিলাম মৌরী মায়ের মতো শাশুড়ির জন্য উতলা হয়ে বলছে। তবে মৌরী আর সবার (বাঙালি বধুদের) প্রতিনিধি হয়ে পাঠক আমিকে হতাশই করল। সাবলীল, সুন্দর গল্প অনেক ভালো লাগলো। (মায়ের কাছে বিদায় নেয়ার সময়টায় মিতার জায়গায় মৌরী লেখা হয়েছে)
এফ, আই , জুয়েল
# গল্পের প্রকাশভঙ্গি অতি চমৎকার । বাঙ্গলা জনপদে বঙ্গ ললনাদের এক ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্রের দারুন প্রকাশ ঘটেছে----এই গল্পে । এরকম ক্ষেত্রে মিথ্যা ও মূর্খতার সুক্ষ্ম একটা ব্যাপার থাকে । আর একে হিংসা-অহংকারের ধারায় 'কেরীঅন' করতে থাকে----, আত্মীয়দের মধ্যে একদল শয়তান ।।
রোদের ছায়া
আমাদের সমাজের বাস্তব চিত্র , যে মেয়ে নিজের শশুর বাড়িতে মিলেমিশে থাকতে পারেনা সেই আবার ভাই ভাইয়ের বৌএর দোষ খুঁজে বেড়ায় একই কারণে . আসলে মৌরির মত মেয়ের খুব যে দোষ তাও কিন্তু না , অনেক ক্ষেত্রেই ছেলেরা মা বাবাকে বেশি গুরুত্ব দেয় ...তবে গল্পটি পড়ে ভালো লাগলো আপনার অন্য লেখা থেকে ভিন্ন ..
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।